ভারত থেকে কী পেলাম প্রশ্নটি আপেক্ষিক
ভারত থেকে কী পেলাম প্রশ্নটি আপেক্ষিক। ভারত থেকে কী পেয়েছি এটা নির্ভর করছে আপনি কীভাবে দেখছেন তার ওপর। মনে রাখতে হবে, ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের চারদিকে ভারত। অন্যদিক দিয়ে মিয়ানমার। বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত থেকে সব রকমের সহযোগিতা পাচ্ছি। একেবারেই শূন্য হাতে এসেছি, সেটা বলতে পারবেন না। বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) গণভবনে অনুষ্ঠিত ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে […]
ভারত থেকে কী পেলাম প্রশ্নটি আপেক্ষিক। ভারত থেকে কী পেয়েছি এটা নির্ভর করছে আপনি কীভাবে দেখছেন তার ওপর। মনে রাখতে হবে, ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের চারদিকে ভারত। অন্যদিক দিয়ে মিয়ানমার। বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত থেকে সব রকমের সহযোগিতা পাচ্ছি। একেবারেই শূন্য হাতে এসেছি, সেটা বলতে পারবেন না। বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) গণভবনে অনুষ্ঠিত ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ সফরে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য প্রাপ্তি আছে। সফরে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ে সহযোগিতা, ভারতের মধ্য দিয়ে নেপাল ও ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে ৭টি এমওইউ বা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর নরেন্দ্র মোদি এবং আমি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেই।
খাদ্যপণ্য রফতানি বন্ধ করলে ভারত বাংলাদেশকে আগেই জানাবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চিনি, পেঁয়াজ, আদা, রসুনের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য রফতানি বন্ধের আগে বাংলাদেশকে আগাম বার্তা দেবে ভারত। সে অনুযায়ী সরকার পদক্ষেপ নেবে।
এ সময় রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা এখন আমাদের জন্য একটি বড় বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তবে ভারত সবসময়ই মনে করে এ সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত। তবে সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে মিয়ানমারের সরকার। তাদের ওপর যতোই চাপ দেয়া হোক না কেনো, তারা নিজেরাই নানা দ্বন্দ্ব ও সংঘাতে জড়িয়ে পড়ছে। তবে আমরা আমাদের স্যধ্য মতো চেষ্টা করছি।