ফেব্রিক এর আদ্যোপান্ত

আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে টেক্সটাইল ফেব্রিক এর আদ্যোপান্ত খোঁজার চেষ্টা করবো। টেক্সটাইল ফেব্রিকসকে শুধু নিত্য প্রয়োজনীয় একটি পণ্য-ই নয়। কাজেই, টেক্সটাইল ফেব্রিক কত প্রকার কি কি, প্রশ্নটি উঠতে-ই পারে। ফেব্রিকস এমন একটি পণ্য যা মানব জীবনের প্রতিটি মুহুর্তেই ব্যবহৃত হয়। ঘরের বেড কভার থেকে বালিশের কাভার, জানালার পর্দা ও দরজার পর্দা ফেব্রিক দিয়ে তৈরি। পরিধেয় বস্ত্র, সে কথা না হয় বাদ-ই দিলাম! কাজেই, মানব জীবনের কোথায় নেই ফেব্রিকসের ব্যবহার?

স্বভাবিক ভাবে মানব মনে কিছু কৌতুহল জাগতে-ই পারে!

যেমন–

  • টেক্সটাইল ফেব্রিকস কি?
  • কিভাবে তৈরি হয়?
  • এর প্রকারভেদই বা কি?

ডিজিটাল এই যুগে আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় টেক্সটাইল সেক্টরে অনেক উন্নতি হয়েছে। বাজারে এত প্রকারের ফেব্রিকসের ছড়াছড়ি যার ভিড়ে অনেক সময় আসলটাই হারিয়ে যেতে পারে। সঠিক ফেব্রিকটি বাছাই করতে বা খুজে পেতে আপনি ‍দ্বিধায় পড়ে যেতে পারেন। আর এই সুযোগটি কোন অসাধু ব্যবসায়ি কাজে লাগিয়ে আপনার কষ্টার্জিত পয়সা ছিনিয়ে নিতে পারে। আপনি প্রতারণার স্বীকার হতে পারেন।

তাই আসুন জেনে নেই টেক্সটাইল ফেব্রিকস সম্পর্কে কিছু বেসিক ধারণা।

উইভিং লুম কি_

টেক্সটাইল কি বা কাকে বলে?

Textile কথাটি ল্যাটিন শব্দ “Textilis” এবং ফ্রেন্স শব্দ “Texere” হতে আবির্ভাব হয়েছে যার অর্থ to weave – বুনা বা বয়ন করা। এই টেক্সটাইল শব্দটি প্রাথমিকভাবে উভেন ফেব্রিকসের বেলায় ব্যবহৃত হত। বর্তমানে এই সেক্টরে নতুন নতুন প্রযুক্তি আসার কারণে এর টেক্সটাইলের প্রয়োগ এবং অর্থগত প্রশস্ততা বৃদ্ধি পেয়েছে। ইয়ার্ন, ফাইবার, ফিলামেন্ট, থ্রেড, ফেব্রিকস ইত্যাদি বিষয়গুলিও এখন এর অন্তর্ভূক্ত।

টেক্সটাইল মুলত নিম্নের বিষয়গুলি কাভার করেঃ

  • সমস্ত প্রকার ফাইবার বা আঁশ যা দিয়ে কাপড় তৈরি হয়। যেমন- কটন, উল, পলিস্টার, পাট, লিনেন ইত্যাদি।
  • কাপড় উৎপাদনের সকল প্রকার প্রোসেসিং বা প্রক্রিয়া যেমন- স্পিনিং, উইভিং, নিটিং, ডাইং, প্রিন্টিং ও ফিনিশিং।
  • স্পিনিং, উইভিং, নিটিং, ডাইং ও প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সকল প্রকার মেশিনারিজ।

এক কথায় টেক্সটাইল ফাইবার থেকে প্রোডাক্টস পর্যন্ত , যেমন রেডিমেড গার্মেন্টস এর পণ্য।

ফেব্রিক কাকে বলে?

“ফেব্রিকস” শব্দটি “ফাব্রিক” (বাস্ত্র বা টেক্সটাইল পণ্য) এবং “গ্রাফিক্স” (চিত্রকলা বা চিত্রপ্রদর্শন) শব্দগুলির মিশ্রণ থেকে এসেছে। এটি একটি শৈল্পিক প্রক্রিয়া যা টেক্সটাইল পণ্যে গ্রাফিক্স, যেমন ছবি, প্রতিষ্ঠানের নাম বা কোনো প্রতিষ্ঠানের লোগো, মোটিভ, মানচিত্র, টেক্সট, ইত্যাদি যোগ করে তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াটি প্রধানভাবে বিভিন্ন ধরণের পোশাক, টেক্সটাইল পণ্য বা গার্মেন্টসে ব্যবহার হয়। ফেব্রিকস একটি উদ্যোগপূর্ণ ডিজাইন এবং শৃঙ্গারের প্রক্রিয়া হিসেবে পরিচিত। এটি চারুকলা এবং আকর্ষণীয় টেক্সটাইল পণ্য তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ফেব্রিক কিভাবে তৈরি হয়?

ফেব্রিক তৈরি করার জন্য প্রথমে বিভিন্ন ধরণের রাসায়নিক পদার্থ, বা রাসায়নিক যৌগ, এবং শক্ত পদার্থের মিশ্রণ তৈরি করা হয়। এই পদার্থগুলি পয়েন্ট বা ডাই হিসেবে পরিণত করা হয়, যাতে পদার্থগুলি টেক্সটাইল ফাইবারের সাথে ভালো মিল খায়।

ফেব্রিক তৈরির মূল পদার্থ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে:

  • পুতি ও ফাইবারঃ এটি ফেব্রিকের মৌলিক উপাদান। পামুক, লিনেন, ওল, সিল্ক, জুট, রেয়ন, পলিএস্টার, নাইলন, এক্রিলিক, পলিপ্রোপিলিন, স্প্যান্ডেক্স ইত্যাদি ফেব্রিক তৈরির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
  • ডাই ও পিগমেন্টঃ এই পদার্থগুলি ফেব্রিকে রঙ দেয়। পাশাণ ডাই, সাইন্থেটিক ডাই, পিগমেন্ট, ইত্যাদি ব্যবহৃত হতে পারে।
  • আয়তন দ্বারা নির্ধারিত পদার্থঃ এই পদার্থগুলি ফেব্রিকের স্তর ও ভবিষ্যতের বৃদ্ধি নির্দেশ করে।

ফেব্রিক তৈরির প্রক্রিয়া বিভিন্ন পদার্থের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়, যা হলো:

  • স্পিনিং (শুটিং)ঃ পুতি থেকে ফাইবার তৈরি করার পরে, ফাইবারগুলি স্পিনিং মেশিনে চালু করা হয় যাতে এগুলি গোলাপী একটি নাড়ায় পার হতে পারে।
  • ওয়াভিং (ওয়েভিং) এবং ক্যানিং (ক্যানিন্গ)ঃ স্পিন হওয়া ফাইবারগুলি বাস্ত্র তৈরি করার জন্য ওয়াভিং মেশিনে পাঠানো হয় যাতে এগুলি প্রয়োজনীয় কাঠামো প্রাপ্ত হয়।
  • ডাই এবং প্রিন্টিংঃ এই পদার্থগুলি ফাইবারে রঙ এবং ডিজাইন যুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • ফিনিশিংঃ এই পদার্থগুলি পাকা হওয়া বা নানা ধরণের ফিনিশ প্রদান করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেন ফেব্রিক শারী, টি-শার্ট, শার্ট, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য প্রস্তুত হতে পারে।

এই প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের ফেব্রিক তৈরি করা হয় যা বিভিন্ন প্রকারের পোশাক, হোম টেক্সটাইল, ইন্টেরিয়র ডিজাইন, গার্মেন্টস, এবং আরও অনেক কিছু তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

শিল্পবিপ্লব ও উইভিং এর প্রয়োজনীয়তা

উইভিং কি, উইভিং কাকে বলে?

উইভিং কাকে বলে প্রশ্নটির উত্তর হলো সঠিক কোনো দু’টি ইয়ার্নের একত্রে মিশে যাওয়ার প্রক্রিয়া। প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম কোন ফাইবারকে প্যাঁচানোর (twisting) মাধ্যমে ইয়ার্ন তৈরি হয়। এই ইয়ার্ন প্রসেস কে উইভিং বলা হয়। পূর্বেই বলা হয়েছে যে উইভিং করার সময় দু’ ধরণের ইয়ার্ণের প্রয়োজন হয়। একটি ভার্টিকাল অক্ষ বরাবর থাকে এবং অপরটি হরিজোন্টালি থাকে। কাপড়েরর Y-অক্ষ বরাবর ভার্টিকাল ইয়ার্নকে ওয়ার্প (wrap) বলা হয় এবং হরিজোন্টাল বা X-য়-অক্ষ বরাবর ইয়ার্নকে ওয়েফ্ট (weft) বলা হয়। উইভিং কাজের জন্য সবচেয়ে কমন ডিভাইস হলো লুম মেশিন। উইভিং এর প্রথম ধাপ হলো লুমের সাথে ওয়ার্প ইয়ার্ন ভালভাবে বেধে নেওয়া। তারপর ওয়েফ্ট ইয়ার্ন সঠিকভাবে ইনসার্ট করে দেওয়া।

টেক্সটাইল ফেব্রিক কত প্রকার ও কি কি?

টেক্সটাইল ফেব্রিক বিশাল একটি বিষয় যাতে অনেকগুলি প্রকারের ফেব্রিক রয়েছে। এই ফেব্রিক গুলি ভিন্ন ভিন্ন উপাদান বা ইউনিট সেল দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে, যা তাদের বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহারে ভিন্ন ভিন্ন করে। তবে, প্রধানভাবে টেক্সটাইল ফেব্রিক নিচের কিছু প্রকারে ভাগ করা হয়:

  • ন্যাটুরাল ফাইবারসঃ এই ফেব্রিক প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি হয়ে থাকে, যেমন: পামুক (cotton), লিনেন (linen), সিল্ক (silk), জুট (jute) ইত্যাদি।
  • সিন্থেটিক ফাইবারসঃ এই ফেব্রিক সিন্থেটিক পদার্থ থেকে তৈরি হয়ে থাকে, যেমন: পলিএস্টার (polyester), নাইলন (nylon), রেয়ন (rayon), স্প্যান্ডেক্স (spandex) ইত্যাদি।
  • ব্লেন্ডেড ফাইবারসঃ এই ফেব্রিক একই সাথে ন্যাচারাল এবং সিন্থেটিক ফাইবার ব্যবহার করে তৈরি হয়, যাতে দুটি ধরনের ফাইবারের উপাদান একত্রে থাকে।
  • স্পেশালিটি ফাইবারসঃ এই ফেব্রিক বিশেষ উপাদান বা কাজের জন্য তৈরি হয়, যেমন: কার্বন ফাইবার (carbon fiber), ব্যাম্পু ফাইবার (bamboo fiber) ইত্যাদি।
  • ফাংশনাল ফাইবারসঃ এই ফেব্রিক কিছু বিশেষ গুণমুদ্রিত করা হয়, যেমন: ফায়ার রেসিস্ট্যান্ট ফাইবার (fire-resistant fiber), ওয়াটার রেসিস্ট্যান্ট ফাইবার (water-resistant fiber) ইত্যাদি।

এই ছয়টি প্রধান শ্রেণীর মধ্যে অনেক গুলি উপজাতি ফেব্রিক রয়েছে, যা আরও বৃদ্ধি পায় এবং নতুন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ফেব্রিক তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ফেব্রিক তৈরির কৌশলের উপর ভিত্তি করে ভিত্তি করে ফেব্রিক কত প্রকার?

  1. উভেন (Woven) ফেব্রিক।
  2. নিটেড (Knitted) ফেব্রিক।
  3. ব্র্যাইডেড (Braided) ফেব্রিক।
  4. নন উভেন (Non Woven) ফেব্রিক।

কয়েকটি উভেন ফেব্রিকসের উদাহারনঃ

  • পপলিন
  • টুইল
  • ভয়েল
  • সাটিন
  • ক্যানভাস
  • ফ্লানেল।

নীট ফেব্রিকসের উদাহারণঃ

  • সিঙ্গেল জার্সি
  • অল ওভার প্রিন্ট
  • ইয়ার্ন ডাইড
  • গ্রে-মেলাঙ্গে সিঙ্গেল জার্সি
  • টেরি জার্সি
  • ফ্লিস ওয়ান সাইড ব্রাশ রীব
  • পিক বা ল্যাকাউস্ট
  • লিকরা ‍সিঙ্গেল
  • জার্সি
  • লিকরা রীব
  • পোলার ফ্লিস
  • মেশ ফেব্রিকস
  • ইন্টারলক
  • স্লাব ফেব্রিক
  • বার্ন আউট ফেব্রিক

উৎস বিবেচনায় Fabric কত প্রকার কি কি?

ফেব্রিক উৎস বা ফাইবার উৎস হলো ফেব্রিক তৈরির জন্য ব্যবহৃত উপাদান বা ইউনিট সেল। ফেব্রিক উৎসের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে, এবং প্রতিটি প্রকারের ফাইবার বিশেষ বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। ফেব্রিক উৎসের কিছু প্রধান প্রকার হলো:

  • পামুক (Cotton): পামুক বয়স্ক পামুক গুলি হলো প্রধান কপাস প্রজাতির ফাইবার। এটি একটি প্রকার প্ল্যান্ট ফাইবার এবং প্রধানভাবে বয়াজি হিসেবে ব্যবহৃত হয় গার্মেন্টস, হোম টেক্সটাইল, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য।
  • লিনেন (Linen): লিনেন প্রাকৃতিক ফাইবার হলো ফ্ল্যাক্স প্লান্টের উপাদান, যা মুখ্যভাবে শীতকালে উৎপাদিত হয়। এটি প্রধানভাবে শারী, শার্ট, ব্লাউজ, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • জুট (Jute): জুট একটি প্রাকৃতিক ফাইবার হলো কর্ণ প্লান্টের উপাদান, যা মুখ্যভাবে সাকাই এবং বোর জাতির উদ্দান হিসেবে চিহ্নিত হয়। জুট প্রধানভাবে প্যাকেজিং উদ্যোগ, ট্যাপেস্ট্রি, কার্পেট, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • সিল্ক (Silk): সিল্ক একটি প্রাকৃতিক ফাইবার হলো বম্বক্স মোড়ার কীটের বিচ্ছিন্ন কোকোনাট। এটি একটি লুক্সারি প্রকার ফাইবার হিসেবে চিহ্নিত হয় এবং প্রধানভাবে বিশেষ প্রকারের গার্মেন্টস, সাড়ি, শাড়ী, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • নাইলন (Nylon): নাইলন একটি সিন্থেটিক ফাইবার হিসেবে পরিচিত এবং প্রধানভাবে পরিচূর্ণ স্টকিং, ইন্টিমেট, বেগ, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এই ছয়টি উৎস প্রধানভাবে ব্যবহৃত হয়, তবে আরও অনেক প্রকারের উৎস ও ফাইবার উপজাতি উপস্থিত থাকতে পারে, এটি নির্ভর করে প্রকৃতি এবং উপযুক্ত ব্যবহারের জন্য।

ফেব্রিক তৈরির কাঁচামাল বলতে ফাইবার বা আঁশ বুঝানো হয়। এই ফাইবার যে সব উৎস থেকে পাওয়া যায় তার উপর ভিত্তি করেই এই শ্রেণিবিভাগ।

  • প্রাকৃতিক ফাইবার : এই জাতীয় ফাইবার উদ্ভিদ এবং প্রাণিজ উৎস থেকে পাওয়া যায়। যেমন, কটন, লিনেন, সিল্ক ইত্যাদি।
  • কৃত্রিম ফাইবার : যেমন পলিস্টার জাতীয় ফেব্রিক কৃত্রিম ফাইবার দিয়ে তৈরি করা হয়।

টেক্সটাইল ফেব্রিক শৃঙ্গার, উপকরণ, এবং বিভিন্ন উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় এবং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। এটি প্রাকৃতিক বা সিন্থেটিক উপাদান থেকে তৈরি হতে পারে, এবং এটি বিভিন্ন প্রকারের ফাইবার বা নিউনফাইবার (নতুন উৎপাদনের ফাইবার) থেকে তৈরি হতে পারে। টেক্সটাইল ফেব্রিক বিভিন্ন উপকরণে ব্যবহৃত হয়, যা নিম্নলিখিত উপসংহার হিসেবে জানা যায়:

  1. পারিধান (Apparel): এটি প্রাকৃতিক এবং সিন্থেটিক ফেব্রিক থেকে তৈরি হতে পারে এবং শার্ট, টি-শার্ট, জাকেট, প্যান্ট, স্কার্ট, সাড়ি, গাউন, সুইটশার্ট, জিপ, শার্ট, ওয়ানপিস, ড্রেস, কোট, স্যুট, লিংগেরি, প্রস্তক, ইত্যাদি পারিধান তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  2. হোম টেক্সটাইল (Home Textiles): এটি ঘরের উপকরণ সমৃদ্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন: বিছানাপোশাক, তুলি স্যুইট, কার্টেন, কার্টেন কাভার, স্প্রেড, পাঠিশাজ, ট্যাপেস্ট্রি, কার্পেট, কার্টেন কার্টেন, ইত্যাদি।
  3. ইন্টিমেট (Intimate Apparel): এই ধরনের ফেব্রিক পর্যাপ্ত মৌলিক সম্পন্নতা এবং স্টাইলের জন্য পরিচিত এবং প্রাকৃতিক বা সিন্থেটিক ফাইবার থেকে তৈরি হয়। এটি ব্রা, প্যান্টি, স্লিপ, বড়চেস্ট, কর্সেট, বোডিসুইট, বিকিনি, থং, ইত্যাদি তৈরি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  4. কারিগরণ (Industrial Textiles): এই ধরনের ফেব্রিক প্রধানভাবে উদ্যোগ এবং শৃঙ্গারের উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যেমন: জার্মেন্ট ব্রান্ডিং, আউটডোর ফেব্রিক, টেন্ট, কারভার কাভার, আউটডোর ব্যাগ, ইত্যাদি।

এই উপসংহারগুলি সাধারণভাবে প্রতিটি মানচিত্র এবং ডিজাইনের জন্য প্রযুক্তিগত পরিণত হয়, যা উপভোগ করার জন্য জনপ্রিয়। এছাড়া, টেক্সটাইল ফেব্রিক শিশুদের, বৃদ্ধদের, নারীদের, পুরুষদের এবং প্রযুক্তির জন্য বিভিন্ন উপাদান এবং ফাইবার থেকে তৈরি হতে পারে।

 

Leave a Reply